অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। এ সময় তিনি বলেন, ‘নিজের জন্য নিজেকে দক্ষ হয়ে উঠতে হবে। তাহলেই আউটসোর্সিংয়ে সাফল্য আসবে।’
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমদ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য আগামী পাঁচ বছরে আউটসোর্সিং খাত থেকে বার্ষিক আয় ১০০ কোটি ডলারে উন্নীত করা। পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ ১০ লাখ মানুষ তৈরি করতে চাই।’ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিসচিব নজরুল ইসলাম খান, বেসিসের সভাপতি শামীম আহসান, আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ডের বিচারকমণ্ডলীর সভাপতি এ কে এম ফাহিম মাশরুরসহ অনেকে।
চলতি বছর বিভিন্ন বিভাগে ৯৭টি পুরস্কার দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত বিভাগে দেওয়া হয় ১৮টি পুরস্কার। এর মধ্যে প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন আবদুল্লাহ আল মুহাম্মাদ (বিভাগ: ওয়েব অ্যাপলিকেশন ডেভেলপমেন্ট), নাইমুল হাসান (ওয়েব ডিজাইন), আবদুর রাজ্জাক (গ্রাফিকস ডিজাইন), মোস্তফা আল আমরান (অনলাইন ব্লগিং এবং কনটেন্ট), জি এম তাসনিম আলম (মোবাইল অ্যাপলিকেশন) ও আনিসুল ইসলাম (এসইও এবং অনলাইন মার্কেটিং)। নারী বিভাগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছেন সুলতানা পারভিন, মাহমুদা ও মাহফুজা সেলিম। জেলাভিত্তিক বিভাগে ৬১ জনকে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৫টি আউটসোর্সিং কোম্পানি এবারের পুরস্কার পেয়েছে। এগুলো হলো এম অ্যান্ড এইচ ইনফরমেটিকস, কাজ সফটওয়্যার, অমরাভি লি., এম এফ এশিয়া, স্ট্রাকচারড ডেটা সিস্টেমস লি., ন্যাসেনিয়া লি., ব্রেইন স্টেশন-২৩, দি আর এস সফটওয়্যার, টপ অফ স্ট্যাক সফটওয়্যার, আস্থা আইটি রিসার্চ অ্যান্ড কনসালট্যান্সি লি., গ্রাফিক পিপল লি., ভিভিড টেকনোলজিস লিমিটেড, বোর্ডিং ভিসতা লিমিটেড, সার্ভিসইঞ্জিন লিমিটেড ও ল্যাটিচিউড-২৩ ।
২০১১ সাল থেকে প্রতিবছরই আউটসোর্সিংয়ে জড়িতদের উৎসাহ দিতে এ পুরস্কার দিয়ে আসছে বেসিস। — রাহিতুল ইসলাম
Leave your comment
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
hi nice